শিরোনাম
প্রেস বিজ্ঞপ্তি | ২০:২৮, ডিসেম্বর ১৪, ২০১৮
‘আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান’ বৃহত্তর চট্টগ্রামের উদ্যোগে আজ বিকাল ৫টায় চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তানের বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক ছাত্র নেতা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ কমিটির সহ-সম্পাদক সুরজিত দত্তের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন চবি শিক্ষক সমিতির সাবেক সভাপতি প্রফেসর ড. বেণু কুমার দে। আলোক প্রজ্জ্বলন উদ্বোধন করেন চট্টর শার্দুল জননেতা এম.এ. আজিজ এর সুযোগ্য উত্তরসূরি ও মহানগর আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য ও আমুস উপদেষ্টা সাইফুদ্দিন খালেদ বাহার। বিশেষ অতিথি ছিলেন সাবেক ছাত্রনেতা আবুল হাসনাত বেলাল, কাবেরী আইচ, সালমা জাহান মিলি, লিজা মরিয়ম, মো: ফারুক, মো: সাজ্জাদ হোসেন, শাহাদাত নবী খোকা, সাবেক ছাত্রনেতা শেখ মহিউদ্দিন বাবু, মো: ইউসুফ, দপ্তর সম্পাদক খোরশেদ আলম বাবলু, রূপন নাথ, লিটন কান্তি দাশ, আমুস চট্টগ্রাম গ্যাস ডিস্ট্রিভিশন লি: আহ্বায়ক মো: নাজমুল, কবি সজল দাশ, আসিফ ইকবাল, মহানগর ছাত্রলীগ নেতা মো: সাইদুল, আওয়ামী নির্মাণ শ্রমিক পরিষদের সভাপতি মো: দুলাল, মো: ছগির, মো: শিপন আহমেদ, জলছবি খেলাঘরের সাধারণ সম্পাদক মনোয়ার জাহান মনি, খেলাঘরের মহানগরী কমিটির নেতৃবৃন্দ, জলছবি খেলাঘর আসরের নেতৃবৃন্দ। অনুষ্ঠানটি স ালনা করেন মো: মঈনুল ইসলাম।
১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর সদস্যরা তাদের স্থানীয় দোসরদের সহায়তায় শিক্ষক, সাংবাদিক, চিকিৎসক, শিল্পী, প্রকৌশলী ও লেখকসহ দুই শতাধিক বৃদ্ধিজীবীদের ধরে নিয়ে যায়। পাকিস্তানী সৈন্যরা বুদ্ধিজীবীদের ধরে মিরপুর, মোহাম্মদপুর, নাখালপাড়া, রাজারবাগসহ বিভিন্নস্থানে হানাদার বাহিনীর নির্যাতন কেন্দ্রে নিয়ে নির্যাতন করে তাদের ওপর হত্যাযজ্ঞ চালায়। হত্যাযজ্ঞের মধ্যে শহীদ হয়েছেন শিক্ষাবিদ- ৯৯১, সাংবাদিক-১৩, চিকিৎসক-৪৯, আইনজীবী- ৪২জন ও অন্যান্য ১৯ জন। ওরা ভেবেছিল বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করলে দেশ হয়ে যাবে পাকিস্তানীদের দেশ। ওরা ভাবেনি এদের রক্তের বিনিময়ে এদেশ হবে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলাদেশ। বুদ্ধিজীবীদের আত্মত্যাগের প্রতিদান দিতে আগামী ৩০ ডিসেম্বর নৌকা প্রতীককে বিজয়ী করাই হবে সত্যিকারের শ্রদ্ধা।
Developed By Muktodhara Technology Limited