image

আজ, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ইং

পদার্থ বিজ্ঞানী ফটিকছড়ির কৃতিসন্তান প্রফেসর ড. জামাল নজরুল ইসলামের ৬ষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী

আব্দুল্লাহ আল মামুন, ফটিকছড়ি সংবাদদাতা    |    ১০:২৮, মার্চ ১৬, ২০১৯

image

বিশ্ববরেণ্য গণিতজ্ঞ, পদার্থবিজ্ঞানী, জ্যোতির্বিদ, বিশ্বতত্ত্ববিদ, দার্শনিক প্রফেসর ড. জামাল নজরুল ইসলামের ৬ষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী  আজ। এই দার্শনিক বিজ্ঞানীর মৃত্যুতে একজন নির্ভরযোগ্য অভিভাবককে হারিয়েছিল ফটিকছড়ি তথা চট্টগ্রামবাসী।

২০১৩ খ্রিস্টাব্দের ১৬ মার্চ বিশ্ববিজ্ঞান আন্দোলনের অন্যতম প্রধান সেনাপতি এই বিশ্ববরেণ্য বিজ্ঞানীকে হারিয়ে শুধু চট্টগ্রাম কিংবা বাংলাদেশ নয়, সারা বিশ্বেরই বিজ্ঞানমনষ্ক মানুষ ও পণ্ডিতসমাজ শোক-বিহ্বল হয়ে পড়েছিলেন। দর্শন ও বিজ্ঞানজগতের এই উজ্জ্বল জ্যোতিষ্কের চিরবিদায় বিশ্ববিজ্ঞান ও দর্শন আন্দোলনকে অনেকটা গতিহীন করে দিয়েছে। বহুযুগ ধরে তাঁর শূন্যতা অনুভব করবেন পৃথিবীর সচেতন মানুষ ও বিদ্ধানসমাজ। তাঁর জীবনাদর্শ নতুন প্রজন্মকে আলোকিত পথের সন্ধান দিতে পারে। 

মহান স্রষ্টা কালে কালে কিছু মহামানবের আবির্ভাব ঘটান জগতবাসীর কল্যাণে। তারা জন্ম নেন সৎ ও ন্যায়বান পরিবারে। সহজ-সরল ও সৎ জীবনের চর্চা করেন শিশুকাল থেকেই। তারা জ্ঞান-সাধনা, গবেষণা, আবিষ্কার, সমাজ-সংস্কার, শ্রেণিবৈষম্যে বিলোপ, শোষণ-বঞ্চনার অবসানসহ নানা পদক্ষেপের মাধ্যমে সমাজ-দেশ ও পৃথিবীর কল্যাণ করে যান। তাঁদের পুরো জীবনটাই ব্যয় হয় মানুষসহ সৃষ্টিজগতের কল্যাণে। কোনো রকমের কুসংস্কার, গোঁড়ামী, কূপমন্ডুকতা, সাম্প্রদায়িকতা, সংকীর্ণ চিন্তা-চেতনা তাঁদের স্পর্শ করতে পারে না। সব ধরনের সংকীর্ণতার উর্দ্ধে থেকেই তাঁরা মানবতার সেবা করে যান। তাঁরা তাঁদের কর্মগুণে ধর্ম-বর্ণ-দল-মত নির্বিশেষে সকলের শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা অর্জন করেন। তাঁরা তাঁদের পুরো জীবনটি মানুষের কল্যাণে উৎসর্গ করার কারণে শ্রেষ্ঠ মানুষদের কাতারে সামিল হন। পরিণত হন দেশ ও বিশ্বের সম্পদে। তাঁরা বেঁচে থাকেন তাঁদের কাজের মাধ্যমে যুগের পর যুগ, শতাব্দীর পর শতাব্দী মানুষের পরম শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে। তাঁরাই হন উত্তর-প্রজন্মের জন্যে বরণীয়, অনুকরণীয়, অনুসরণীয় ব্যক্তিত্ব। সমাজ, দেশ ও বিশ্ববাসীর আদর্শ। বিশ্বখ্যাত দার্শনিক বিজ্ঞানী প্রফেসর ড. জামাল নজরুল ইসলাম এই বিশ্ব ও মানবসেরা ব্যক্তিদেরই একজন। তিনি তাঁর পুরো জীবনটি ব্যয় করেছেন মানুষের কল্যাণে, বিজ্ঞান ও দর্শনের উৎকর্ষ সাধনে, সমাজ-দেশ ও পৃথিবীব্যাপী মানবসাম্য প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে। নিজের ত্যাগ ও সাধনা বলে তিনি একজন মহামানবের পর্যায়ে নিজেকে উন্নীত করতে পেরেছেন। তিনি শুধু একজন দার্শনিক বিজ্ঞানীই ছিলেন না, ছিলেন যাবতীয় মানবীয় গুণাবলীতে পুষ্ট একজন পরিপূর্ণ আদর্শ মানুষ। প্রবল দেশপ্রেমের কারণে তিনি ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দে বিশ্বখ্যাত কেমব্রিজ ইউনির্ভাসিটির সোয়া লাখ টাকা বেতনের অধ্যাপনার চাকরিটি ছেড়ে দিয়ে মাত্র হাজার তিনেক টাকা বেতনে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ফলিত গণিতের অধ্যাপক হিসেবে যোগদান করেন। দেশের প্রতি প্রবল মমত্ববোধ ও কমিটমেন্টের কারণেই তিনি এমন কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে পেরেছেন। তিনি বিদেশে লোভনীয় সুযোগ-সুবিধা পাওয়ার পরও নিজ দেশে ফিরে এসে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। পাশাপাশি বিদেশে অবস্থানকারী তাঁর প্রিয় অন্য মেধাবীদেরও দেশে ফিরে এসে দেশ-উন্নয়নে সামিল হওয়ার পরামর্শ দিতেন। তাঁর মতো এতো বড় মাপের একজন বিজ্ঞানী বিদেশে অবস্থান করলে অর্থ, যশ, খ্যাতি, পুরস্কার সবই পেতেন। কিন্তু সব কিছুর ওপরে দেশকে স্থান দিয়েছিলেন বলেই দেশ ও জাতি-স্বার্থ ছাড়া অন্য সবকিছুকে তুচ্ছ জ্ঞান করে স্বদেশে চলে এসেছেন। কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটির মতো জগদ্বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চবেতন ও সম্মানের অধ্যাপকের পদ ছেড়ে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি যোগ দিতে পেরেছিলেন প্রবল দেশপ্রেমের কারণে। এ জন্যে জাতি তাঁর কাছে চিরঋণী হয়ে থাকবে। তিনি আমাদের অহংকার, আমাদের গর্ব, জাতির শ্রেষ্ঠ সম্পদ।
মহাবিশ্বের উদ্ভব ও পরিণতি বিষয়ে তাঁর মৌলিক গবেষণা বিশ্ববাসীর জন্যে এক অমূল্য সম্পদ। মহাবিশ্বের পরিণতি কী হতে পারে বা কী হবে, এই জটিল বিষয়টা নিয়ে তিনি ‘দ্য আলটিমেট ফেট অব দি ইউনিভার্স’ নামের যে গবেষণা গ্রন্থটি রচনা করেছেন তা বিজ্ঞানের এক অসাধারণ সৃষ্টি হিসেবে বিজ্ঞানীসমাজে সমাদৃত হয়েছে। বইটি ১৯৮৩ খ্রিস্টাব্দে কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটি প্রেস থেকে প্রকাশিত হওয়ার পর বিশ্বের বিজ্ঞানীমহলে হৈ চৈ পড়ে যায়। বইটি ইংরেজি ছাড়াও বাংলা, ফ্রেন্স, জাপানিজ, ইতালিয়ান, পর্তুগীজ, সার্ব-কোরেশিয়াসহ বেশ কয়েকটি ভাষায় অনুদিত ও প্রকাশিত হয়েছে। ১৯৯৮ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত তাঁর লেখা গবেষণাপত্রের সংখ্যা ৬০টি বলে জানা গেছে। বিজ্ঞান, দর্শন, সাহিত্য প্রভৃতি বিষয় নিয়ে তিনি শতাধিক বই রচনা করেছেন। তাঁর সব বই-ই বোদ্ধা পাঠকসমাজে সাড়া তুলেছে। যদিও তাঁর বেশির ভাগ বই লিখিত হয়েছে ইংরেজি ভাষায়, মাতৃভাষা বাংলায়ও বেশ কয়েকটি বই লিখেছেন। এসব বই সুধীসমাজের দৃষ্টি কেড়েছে। বাংলা একাডেমি থেকে ‘ব্লাকহোল’ বইটি ‘কৃষ্ণগহ্বর’ নামে বাংলায় প্রকাশিত হলে বিজ্ঞানমনষ্কদের মধ্যে বেশ আলোড়ন সৃষ্টি করে। ঢাকা থেকে প্রকাশিত ‘মাতৃভাষা ও বিজ্ঞানচর্চা’ গ্রন্থসহ শিল্প-সাহিত্য ও সমাজচেতনা বিষয়ক গ্রন্থগুলো বাংলাসাহিত্যের অমূল্য সম্পদ হিসেবে চিহ্নিত হয়ে গেছে। বিজ্ঞানের নানা ক্ষেত্র নিয়ে তাঁর মৌলিক গবেষণা ও আবিস্কার বিজ্ঞানজগৎকেই শুধু সমৃদ্ধ করেনি, বিজ্ঞানকে নিয়ে গেছে অন্যরকম উচ্চতায়, বিজ্ঞান আন্দোলনকে দিয়েছে নতুন পথের দিশা। তাঁর গণিত এবং পদার্থবিজ্ঞানের গবেষণা কখনো সমাজ ও মানুষ বিচ্ছিন্ন ছিল না। ঋষীতুল্য এ মানুষটি অত্যন্ত বেশি সমাজসচেতন ছিলেন। বিজ্ঞানজগতের পাশাপাশি এই জগতখ্যাত বিজ্ঞানীর চিন্তার ব্যাপ্তি ছিল দেশ ও সমাজের উন্নতি এবং দারিদ্রদূরীকরণ, শোষণ-বঞ্চনাহীন মানবসাম্যপূর্ণ বিশ্ব গড়ার ক্ষেত্রেও। এসব বিষয়ে তাঁর চিন্তা এবং নির্দেশনা খুবই সময়োপযোগী এবং বাস্তবসম্মত বিবেচিত হয়েছে উন্নয়নবিদদের কাছে।
বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধকালে তিনি বৃটেনে অবস্থান করলেও মনটা পড়েছিল বাংলাদেশে। মহান মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলোতে গবেষণা ও জ্ঞানার্জনের পাশাপাশি মাতৃভূমির প্রতি তিনি গুরু দায়িত্ব পালনের কথা ভুলে যান নি। সে সময়ে তিনি নানা ভাবে বৃটিশ সরকার, সে দেশের বিজ্ঞানী ও বুদ্ধিজীবীসহ সুশীল সমাজকে বাংলাদেশের পাশে দাঁড়াতে উদ্বুদ্ধ করেছেন। বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতাযুদ্ধে তাঁর এ ধরনের বিশেষ অবদান অনন্য ভূমিকা রেখেছে। আজ রাষ্ট্রের যথাযথ উদ্যোগের অভাবে বাংলাদেশ প্রজন্মের অনেকেই জানেন না, আজন্ম দেশপ্রেমিক এই বিশ্ববরেণ্য বিজ্ঞানী ১৯৭১ খ্রিস্টাব্দে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর আক্রমন বন্ধের উদ্যোগ নিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর কাছে চিঠি লিখেছিলেন। এতে ইতিবাচক সাড়াও মিলেছিল। একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধে বাঙালিদের পক্ষে বিশ্ব জনমত গড়তে আরো বহু উদ্যোগ নিয়েছিলেন তিনি।
উল্লেখ্য, বিশ্বখ্যাত এই বিজ্ঞানীকে বিশ্বসম্পদ বিবেচনা করা হয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ বিভিন্ন উন্নত দেশ তাঁকে পাওয়ার জন্যে নানা চেষ্টা-তদবির করে ব্যর্থ হয় একমাত্র তাঁর প্রবল দেশপ্রেমের কারণে। কিন্তু দুঃখজনকভাবে নিজ দেশে তিনি যথাযোগ্য সম্মান পাননি। আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে তাঁকে অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী ও মহামানব বিবেচনা করা হলেও জন্মভূমি এই বাংলাদেশে তিনি চরমভাবে অবহেলিত হয়েছেন, একুশে পদকসহ বেশ কিছু পুরস্কারও পেয়েছেন তিনি। কিন্তু রাষ্ট্র ও বিভিন্ন সামাজিক সংস্থা উপযুক্ত সম্মান প্রদর্শনে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। বাংলাদেশে অবস্থানের কারণে নোবেল কমিটিও বিশ্ববিজ্ঞানে তাঁর মৌলিক গবেষণা ও আবিষ্কারকে যথাযথ মূল্যায়ন করেনি। অর্থনীতিবিদ প্রফেসর ড.অমর্ত্য সেন, অর্থনীতিবিদ প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ বহু নবেল বিজয়ী তাঁর ঘনিষ্ঠ বন্ধু। নবেল লরিয়েটদের অনেকেই তাঁর নবেল না পাওয়ার ব্যাপারে আক্ষেপ প্রকাশ করেছেন। যদি তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য বা অন্য কোনো উন্নত রাষ্ট্রে বসবাস করতেন তাহলে হয়তো অনেক আগেই নোবেলসহ নানা আন্তর্জাতিক পুরস্কারে ঘরভর্তি হয়ে যেতো। কিন্তু তিনি মনেপ্রাণে বাংলাদেশকে ভালোবাসতেন বলেই দীর্ঘদিন কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটিসহ বিশ্বের বিভিন্ন নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করে ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দে স্থায়ীভাবে দেশে চলে আসেন। বাংলাদেশে বিজ্ঞানশিক্ষা, গবেষণা ও বিজ্ঞান আন্দোলনকে এগিয়ে নিতেই তিনি এ ধরনের সিদ্ধান্ত নেন। ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দে তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগে ‘প্রফেসর’ হিসেবে যোগ দেন। ১৯৮৮ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠা করেন ‘চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় গণিত ও ভৌতবিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্র’। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি এ প্রতিষ্ঠানের পরিচালক ছিলেন। তাঁর নেতৃত্বে বাংলাদেশে বিজ্ঞান আন্দোলন নতুন গতি পায়। বাংলাদেশ এগিয়ে যায় বিজ্ঞান গবেষণা ও আবিষ্কারে বহুদূর। আজ বাংলাদেশের বিজ্ঞান আন্দোলন আন্তর্জাতিক অঙ্গনে সমাদৃত হচ্ছে। এর অন্যতম প্রধান নেপথ্য নায়ক হচ্ছেন প্রফেসর ড. জামাল নজরুল ইসলাম। প্রচারবিমুখ হওয়ার কারণে এবং তাঁর অবদানকে যথাযথভাবে তুলে ধরার ব্যাপারে রাষ্ট্র ও সংশিষ্ট পক্ষগুলোর নির্লিপ্ততার কারণে দেশের বেশিরভাগ মানুষ এমনকি সুশীল সমাজের একটি বিশাল অংশও আজ বিজ্ঞান আন্দোলনসহ নানা ক্ষেত্রে তাঁর অনন্য ভূমিকা সম্পর্কে অবগত নন। এটি জাতি হিসেবে আমাদের চরম দুর্ভাগ্যই বলতে হবে।

প্রায় দেড় যুগ ধরেই এই মহান দার্শনিক-বিজ্ঞা ক্ষুদ্রতার লেশমাত্র ছিল না তাঁর মনে। ব্যবহারে ছিলেন আন্তরিক ও অমায়িক। ধর্মচর্চা করতেন নিখুঁতভাবে, কিন্তু সংকীর্ণতা ও সাম্প্রদায়িকতা তাঁকে স্পর্শ করেনি কখনো। তিনি সব ধরনের সাম্প্রদায়িক উস্কানি ও হানাহানিকে ইসলাম ও মানবতাবিরোধী বলে ঘৃণা করতেন! আজীবন তিনি সমাজ, দেশ ও বিশ্ববাসীর কল্যাণ, উন্নতি, অগ্রগতিতে ভূমিকা রেখে গেছেন। যার কারণে তাঁর মৃত্যুতে বিশ্বের বিজ্ঞান আন্দোলনের পাশাপাশি অন্যান্য ক্ষেত্রেও দীর্ঘকালীন নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। তবে তাঁর দেখানো পথে হাঁটলে সমাজ, দেশ ও বিশ্ব এগিয়ে যাবে বহুদূর। আমাদের সবার উচিত সমৃদ্ধ সমাজ, দেশ ও বিশ্ব গড়তে তিনি যে আন্দোলনের সূচনা করেছেন তা একযোগে এগিয়ে নেয়া। তা করতে পারলেই কেবল একটি সমৃদ্ধ ও মানবসাম্যপূর্ণ বিশ্ব গড়া সম্ভব হবে।



image
image

রিলেটেড নিউজ

Los Angeles

২০:১৯, অক্টোবর ৮, ২০২১

আবিষ্কারের বিস্ময় বালক বাঁশখালীর আশির, প্রয়োজন পৃষ্ঠপোষকতা


Los Angeles

২১:৩৮, অক্টোবর ৭, ২০২১

করোনাকালে বাল্যবিয়ে : পড়ালেখায় ইতি টেনে অনেক কিশোরী এখন পুরোদস্তুর সংসারী


Los Angeles

১৯:১৫, অক্টোবর ৩, ২০২১

দিন দিন বেপরোয়া-ভয়ংকর রূপ ধারণ করছে আশ্রিত রোহিঙ্গারা


Los Angeles

২০:১৬, সেপ্টেম্বর ২৩, ২০২১

উন্নয়ন সমৃদ্ধির রোল মডেল বাংলাদেশ- জেনেভায় ভূমিমন্ত্রী


Los Angeles

১৭:১২, মে ২৬, ২০২১

রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট


image
image