শিরোনাম
প্রেস বিজ্ঞপ্তি | ২৩:৪৯, এপ্রিল ১৭, ২০১৯
চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট)-এর ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আলম বলেছেন, ঐতিহাসিক মুজিবনগর সরকার বাংলাদেশের স্বাধীনতার অর্জনের পথে একটি মাইলফলক। সেদিনই প্রাতিষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের গোড়াপত্তন হয়। এই প্রাতিষ্ঠানিক ঘোষণার মাধ্যমেই জনগণ সম্মুখযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ার সাহস পায়।
তিনি আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু ৭মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে স্বাধীনতার সব দিক-নির্দেশনা দিয়েছিলেন। তাঁর ভাষণেই মূলত স্বাধীনতার সত্যিকার বীজ বপন করা হয়েছিল। বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক দূরদর্শিতার কারণে মাত্র নয় মাসের মাথায় আমরা একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম ভূ-খন্ড পেয়েছিলাম।
তিনি ১৭ এপ্রিল (বুধবার) বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের কাউন্সিল কক্ষে ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস উপলক্ষ্যে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
চুয়েটের জাতীয় দিবস উদযাপন কমিটির সভাপতি এবং স্থাপত্য ও পরিকল্পনা অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. মোঃ সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. রনজিৎ কুমার সূত্রধর, রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. ফারুক-উজ-জামান চৌধুরী এবং ছাত্রকল্যাণ পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মশিউল হক।
এতে আরো বক্তব্য রাখেন বিভাগীয় প্রধান গণের পক্ষে ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আহসান উল্লাহ, হল প্রভোস্টগণের পক্ষে শহীদ তারেক হুদা হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রশীদ, শিক্ষক সমিতির পক্ষে সভাপতি অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সামসুল আরেফীন, স্টাফ ওয়েলফেয়ার কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. জামাল উদ্দিন আহম্মদ, কর্মকর্তা সমিতির পক্ষে সভাপতি প্রকৌশলী সৈয়দ মোহাম্মদ ইকরাম, কর্মচারী সমিতির পক্ষে সভাপতি মো. জামাল উদ্দীন।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন মানবিক বিভাগের প্রভাষক নাহিদা সুলতানা।
অনুষ্ঠানের শুরুতে ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস উপলক্ষে একটি ভিডিওচিত্র উপস্থাপন করেন সহকারী রেজিস্ট্রার (সমন্বয়) মোহাম্মদ ফজলুর রহমান।
Developed By Muktodhara Technology Limited