শিরোনাম
প্রতিবেদক | ০৩:৩৯, মে ২৩, ২০১৯
চট্টগ্রামে পৃথক পৃথক অভিযান চালিয়ে মামলা দেয়া হয় ১৬ টি,কাগজ পত্র জব্দ করা হয় ৩টি গাড়ির,ডাম্পিং ৮, কারাদণ্ড দেয়া হয় ১জনকে।সব মিলিয়ে ৭৬০০০ টাকা জরিমানা করা হয়।
বুধবার(২২ মে), আসছে সামনে ঈদ তাই নগরীতে বেড়েছে কিছুটা যানজট।পাল্লা দিয়ে থেমে থাকেনি বিআরটিএ।তাই ঈদ কে সামনে রেখে নিরাপদ সড়ক, যানজট নিরসনে ও যাত্রীদের স্বস্তির লক্ষ্য নগরের বিভিন্ন স্থানে চট্টগ্রাম বিআরটিএ দুটি আদালত দিয়ে ভ্রাম্যমাণ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
আদালত-১১:অভিযান চালানো হয় পুরাতন রেলওয়ে স্টেশন সংলগ্ন।
আদালত পরিচালনায় ছিলেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াউল হক মীর,অভিযান চলাকালীন মামলা দেয়া হয় ৮,কাগজ পত্র জব্দ ১, ডাম্পিং ৭,জরিমানা ৪৮০০০টাকা।
আদালত -১২: আদালত-১২ পরিচালিত হয় টাইগার পাস মোড়।যে মোড়টি সাধারণত যানজট বিহীন এলাকা।তাই এখানে সব চেয়ে বেশি চলে বেপরোয়া যান।রাস্তা অনুযায়ী সব জায়গায়তেই একটি স্পিড লিমিট থাকলেও তা মানা হচ্ছে না কোথাও। এই সময় বেশ কিছু গাড়ির যাবতীয় চেক করা হয়।আদালত পরিচালনায় ছিলেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এস.এম.মঞ্জুরুল হক,এই সময় মামলা হয় ৮,জরিমানা ২৯০০০ টাকা, ডকুমেন্ট জব্দ করা হয় ১,কারাদণ্ডাদেশ হয় মোঃমনির হোসেন (৩৫) নামক একজন কে।তাকে বিনাশ্রম ১০ দিনের জেল দেয়া হয়।তার ছিলনা লাইসেন্স, তারমধ্য সে খুব বেপরোয়া ড্রাইভিং করতে দেখা গিয়েছে।
প্রাথমিক ভাবে জানা যায়,সে ভোলা জেলার, চরফ্যাশন থানার দৌলতখান গ্রামের মরহুম আঃ জলিলের পুত্র।
বিআরটিএ দৈনিক অধিকার কে জানান,সড়ক ও ট্রাফিক আইনে বিভিন্ন রাস্তার বিভিন্ন গতিবেগের সীমাবদ্ধতা রয়েছে।খুব শীঘ্রই তারা গতিপথ ও গতিবেগ নিয়ে কাজ শুরু করতে যাচ্ছে।তাতে অনেকটাই কমে যাবে দূর্ঘটনার ঝুঁকি।
Developed By Muktodhara Technology Limited