শিরোনাম
মোঃ কামরুল ইসলাম মোস্তফা, চন্দনাইশ সংবাদদাতা | ০০:০৩, জুলাই ২০, ২০১৯
চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলায় গত ৬ জুলাই থেকে ১৫ জুলাই পর্যন্ত টানা নয় দিনের অবিরাম বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে সৃষ্ট বন্যার পানি নেমে গেছে। পানি নেমে যাওয়ার পর সবকিছু স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে। তবে বন্যার তান্ডবে শঙ্খনদী তীরবর্তী চর বিরানভূমিতে পরিণত হয়েছে।এতে গবাদি পশুর খাদ্য সংকট দেখা দিয়েছে। খাদ্য সংকটের কারনে বিপাকে পড়েছেন গবাদিপশু লালন-পালনকারীরা।
উপজেলার দোহাজারী পৌরসভায় শঙ্খনদী তীরবর্তী চরে বিস্তীর্ণ জায়গা জুড়ে সবজি চাষাবাদ হতো। সবজি ক্ষেত থেকে গবাদি পশুর জন্য খাবার যোগাড় করতেন পশু লালন-পালনকারীরা। টানা নয়দিনের অবিরাম বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে সৃষ্ট বন্যার কারনে সবুজের সমারোহ এখন বিরানভূমিতে পরিণত হয়েছে। শঙ্খচরে কোন ঘাস নেই। ফলে গবাদিপশুর খাদ্য সংকট দেখা দিয়েছে।
বন্যার কারণে সবকিছু ডুবন্ত থাকায় পানি নেমে যাওয়ার পরেও গবাদি পশুর চারণভূমি সংকট দেখা দিয়েছে। পবিত্র ঈদ-উল আযহা (কোরবানির ঈদ) উপলক্ষে চন্দনাইশ উপজেলার ২ টি ইউনিয়ন ও ৮ টি পৌরসভার প্রতিটি গ্রামে গবাদিপশু লালনপালন করা হয়। এছাড়া বেশ কয়েকটি পশুর খামারও রয়েছে। কোরবানির ঈদে বিক্রয়ের জন্য এসব খামারে সারা বছর বানিজ্যিক ভিত্তিতে পশু লালন-পালন করা হয়। গো খাদ্য সংকটের কারনে খামারীরাও পড়েছেন মহাবিপাকে।
Developed By Muktodhara Technology Limited