image

আজ, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪ ইং

চট্রগ্রামে মানহীন মেডিকেল সামগ্রী বিক্রি : ৪ প্রতিষ্ঠানকে ৩ লাখ ৬০ হাজার টাকা জরিমানা

প্রতিবেদক    |    ২৩:০২, সেপ্টেম্বর ২১, ২০২০

image

নগরীর পাঁচলাইশ থানার মুন্নি প্লাজার রওশন এন্টারপ্রাইজ, কোতোয়ালী থানার আন্দরকিল্লার তাজ এন্টারপ্রাইজ, এবি সার্জিক্যাল ও একুশে সার্জিক্যালকে ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের লাইসেন্স বিহীন মানহীন ও ত্রুটিপূর্ণ থার্মাল স্ক্যানার, পালস অক্সিমিটার, স্ফিগম্যনিটার, ডাইবেটিক টেস্টার, সার্জিক্যাল মাস্ক, স্যানিটাইজার, সুরক্ষা সামগ্রী বিক্রির অভিযোগের জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে ৪ প্রতিষ্ঠানকে ৩ লাখ ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে।

সোমবার ২১ সেপ্টেম্বর সকাল ১১ টা থেকে বিকাল ৪ ঘটিকা পর্যন্ত জেলা প্রশাসন চট্টগ্রামের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. উমর ফারুকের নেতৃত্বে ও ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের সহায়তায় মেডিকেল ডিভাইস ও সার্জিক্যাল ইন্সট্রুমেন্ট এর ব্যাবসায়ীক প্রতিষ্ঠানে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়।

অভিযানে মানহীন ও ত্রুটিপূর্ণ থার্মাল স্ক্যানার, পালস অক্সিমিটার, স্ফিগম্যনিটার, ডাইবেটিক টেস্টার, সার্জিক্যাল মাস্ক,স্যানিটাইজার, সুরক্ষা সামগ্রী বিক্রয় ও ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের লাইসেন্স না থাকায় পাচলাইশ থানার মুন্নি প্লাজার রওশন এন্টারপ্রাইজকে দুই লক্ষ, কোতোয়ালী থানার আন্দরকিল্লার তাজ এন্টারপ্রাইজকে এক লক্ষ টাকা, এবি সার্জিক্যালকে পঞ্চাশ হাজার টাকা,একুশে সার্জিক্যালকে দশ হাজার টাকা অর্থদণ্ড করা হয়।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উমর ফারুক বলেন,করোনার মহামারীতে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির জন্যে মানুষের জীবন নিয়ে খেলা করছে।আমরা মেডিকেল ডিভাইসগুলোর মাধ্যমে টেস্ট করে দেখি যন্ত্রগুলো একই ব্যাক্তির শরীরের অক্সিজেন মাত্র,ব্লাডপ্রেশার,পালস ও ডাইবেটিক মাত্রা কয়েক ধরনের রিডিং দেয়।যার ফলে এতে প্রতীয়মান হয় এগুলো নকল এবং যযন্ত্রগুলো আমদানিতে সরকারের অনুমোদন নেই।

তিনি আরো বলেন, তাজ সার্জিক্যাল নামের একটি প্রতিষ্ঠান বিস্ফোরক অধিদপ্তরের লাইসেন্স ছাড়া আবাসিক এলাকায় দাহ্য পদার্থ ও বিভিন্ন কেমিক্যাল রাখে যা অত্যন্ত ঝুকিপূর্ণ ও যে কোন সময় দুর্ঘটনা ঘটাতে পারে।ফলে তাদেরকে ১ লাখ টাকা অর্থদণ্ড করা হয় ও সাত দিনের মধ্যে এগুলো সরিয়ে নেয়ার জন্যে মুচলেকা নেয়া হয়।

ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক হোসাইন মোহাম্মদ ইমরান বলেন, করোনায় ব্যবহৃত পালস অক্সিমিটারসহ থার্মাল স্ক্যানার ঠিক না থাকায় জনস্বাস্থের জন্যে খুবই বিপদজনক। ভুল রিডিংয়ের কারণে মানুষের ডায়াগনস্টিক ঠিকমতো হচ্ছেনা।ফলে উপযোগী চিকিৎসা বা ভুল চিকিৎসা নিয়ে মানুষ মৃত্যুমুখে পতিত হচ্ছে।

অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. বদিউল আলম বলেন,করোনার এই সময়ে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী নকল স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী ও নকল মেডিকেল ডিভাইস বিক্রয় করে মানুষের জীবনকে ঝুকিপূর্ণ করছে। মানুষকে স্বাস্থ্য ঝুঁকির মধ্যে ফেলে যারা নিজেদের স্বার্থসিদ্ধি লাভে চেষ্টা করবে তাদের আইনের আওতায় নিতেই আমাদের এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

চলাইশ থানার মুন্নি প্লাজার রওশন এন্টারপ্রাইজ,কোতোয়ালী থানার আন্দরকিল্লার তাজ এন্টারপ্রাইজ,এবি সার্জিক্যাল ও একুশে সার্জিক্যালকে ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের লাইসেন্স বিহীন দেদারসে বিক্রি হচ্ছে মানহীন ও ত্রুটিপূর্ণ থার্মাল স্ক্যানার,পালস অক্সিমিটার,স্ফিগম্যনিটার,ডাইবেটিক টেস্টার, সার্জিক্যাল মাস্ক,স্যানিটাইজার, সুরক্ষা সামগ্রী। এসব অভিযোগের প্রেক্ষিতে জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে ৪ প্রতিষ্ঠানকে ৩ লাখ ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

আজ সোমবার ২১ সেপ্টেম্বর সকাল ১১ টা থেকে বিকাল ৪ ঘটিকা পর্যন্ত জেলা প্রশাসন চট্টগ্রামের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. উমর ফারুকের নেতৃত্বে ও ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের সহায়তায় মেডিকেল ডিভাইস ও সার্জিক্যাল ইন্সট্রুমেন্ট এর ব্যাবসায়ীক প্রতিষ্ঠানে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়।
অভিযানে মানহীন ও ত্রুটিপূর্ণ থার্মাল স্ক্যানার, পালস অক্সিমিটার, স্ফিগম্যনিটার, ডাইবেটিক টেস্টার, সার্জিক্যাল মাস্ক,স্যানিটাইজার, সুরক্ষা সামগ্রী বিক্রয় ও ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের লাইসেন্স না থাকায় পাচলাইশ থানার মুন্নি প্লাজার রওশন এন্টারপ্রাইজকে দুই লক্ষ, কোতোয়ালী থানার আন্দরকিল্লার তাজ এন্টারপ্রাইজকে এক লক্ষ টাকা, এবি সার্জিক্যালকে পঞ্চাশ হাজার টাকা,একুশে সার্জিক্যালকে দশ হাজার টাকা অর্থদণ্ড করা হয়।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উমর ফারুক বলেন,করোনার মহামারীতে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী নিজেদের স্বার্থসিদ্ধির জন্যে মানুষের জীবন নিয়ে খেলা করছে।আমরা মেডিকেল ডিভাইসগুলোর মাধ্যমে টেস্ট করে দেখি যন্ত্রগুলো একই ব্যাক্তির শরীরের অক্সিজেন মাত্র,ব্লাডপ্রেশার,পালস ও ডাইবেটিক মাত্রা কয়েক ধরনের রিডিং দেয়।যার ফলে এতে প্রতীয়মান হয় এগুলো নকল এবং যযন্ত্রগুলো আমদানিতে সরকারের অনুমোদন নেই।
তিনি আরো বলেন,তাজ সার্জিক্যাল নামের একটি প্রতিষ্ঠান বিস্ফোরক অধিদপ্তরের লাইসেন্স ছাড়া আবাসিক এলাকায় দাহ্য পদার্থ ও বিভিন্ন কেমিক্যাল রাখে যা অত্যন্ত ঝুকিপূর্ণ ও যে কোন সময় দুর্ঘটনা ঘটাতে পারে।ফলে তাদেরকে ১ লাখ টাকা অর্থদণ্ড করা হয় ও সাত দিনের মধ্যে এগুলো সরিয়ে নেয়ার জন্যে মুচলেকা নেয়া হয়।

ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক হোসাইন মোহাম্মদ ইমরান বলেন,করোনায় ব্যবহৃত পালস অক্সিমিটারসহ থার্মাল স্ক্যানার ঠিক না থাকায় জনস্বাস্থের জন্যে খুবই বিপদজনক। ভুল রিডিংয়ের কারণে মানুষের ডায়াগনস্টিক ঠিকমতো হচ্ছেনা।ফলে উপযোগী চিকিৎসা বা ভুল চিকিৎসা নিয়ে মানুষ মৃত্যুমুখে পতিত হচ্ছে।

অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. বদিউল আলম বলেন,করোনার এই সময়ে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী নকল স্বাস্থ্য সুরক্ষা সামগ্রী ও নকল মেডিকেল ডিভাইস বিক্রয় করে মানুষের জীবনকে ঝুকিপূর্ণ করছে। মানুষকে স্বাস্থ্য ঝুঁকির মধ্যে ফেলে যারা নিজেদের স্বার্থসিদ্ধি লাভে চেষ্টা করবে তাদের আইনের আওতায় নিতেই আমাদের এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।



image
image

রিলেটেড নিউজ

Los Angeles

১২:৪১, মে ১৩, ২০২২

এক হাজার অটোরিক্সা ডাম্পিং করলো চট্টগ্রাম বিআরটিএ


image
image