image

আজ, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪ ইং

গোয়েন্দা পুলিশের এক মুকুটহীন সম্রাটের নাম এসি আকরাম

ইকবাল কবির, ঢাকা ব্যুরোচীফ    |    ২০:২৩, আগস্ট ১৭, ২০২১

image

মরহুম আকরাম হোসাইন (ফাইল ছবি)

আকরাম হোসাইন একজন পুলিশ কর্মকর্তা। দেশবাসীর কাছে তিনি এসি আকরাম নামেই পরিচিত ছিলেন। ৭০ হতে ৮০ ও ৯০’র দশকে ঢাকাসহ সারাদেশের অপরাধীদের কাছে এক আতঙ্কের নাম এসি আকরাম। ক্লু লেস মামলার রহস্য উদঘাটন, অপরাধীদের আটক বা কোন অপরাধ সংঘটিত হওয়ার আগাম সংবাদ পেলেই যেকোন মূল্যে তা রোধ করে জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে অপরাধীকে আইনের আওতায় নিয়ে আসাই ছিল তার নেশা-পেশা। তার এ নেশার পেছনে রয়েছে পারিবারিক ঐতিহ্য। উত্তরাধীকার সূত্রেই অন্যায়ের প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ গড়ে তোলার পরম্পরা আকরাম হোসাইন পরিবারের।

দেশের আলোচিত শীর্ষ সন্ত্রাসী জোসেফ হতে শুরু করে ২৩ জন শীর্ষ সন্ত্রাসীর ১৭ জনকেই আটক করেছিলেন এসি আকরাম। ৯০ দশকে বেগম  খালেদা জিয়ার শাসনামলে প্রথম চারজন টপ টেরোরিস্টকে শীর্ষ সন্ত্রাসী হিসেবে ঘোষণা করে সরকার। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য সুইডেন আসলাম, তোফায়েল আহমেদ যোসেফ,  প্রকাশ ও বিকাশ। এসি আকরাম এই চার শীর্ষ সন্ত্রাসীর তিনজনকেই আটক করেছিলেন। সেই চার জনের মধ্যে একমাত্র প্রকাশ আজো ধরা ছোঁয়ার বাইরে। 

বিএনপি’র সাত্তার সরকারের শাসনামলে মন্ত্রীর সরকারি বাসভবন থেকে কুখ্যাত সন্ত্রাসী ইমদু  আটক হওয়ার মতো চাঞ্চল্যকর ঘটনাও রয়েছে এসি আকরামের ডায়েরীতে। এ ছাড়া গালকাটা কামাল, সুইডেন আসলাম, বহুল আলোচিত যুবলীগের ত্রিরত্ন খ্যাত লিয়াকত- হান্নান-আওরঙ্গসহ দেশের শীর্ষ সন্ত্রাসীদের প্রায় সকলকেই আটক করেছিলেন এসি আকরাম হোসাইন। 

৯০ দশকের বহুল আলোচিত সাংবাদিক কন্যা শারমীন রীমা হত্যা মামলায় মনিরের মায়ের ক্লিনিক থেকে নার্স মিনতিকে আটকের মাধ্যমে মুনির -খুকুর পরকিয়া প্রেম কাহিনীর রোমাঞ্চকর উপ্যাখান আবিষ্কার করেছিলেন এসি আকরাম। 

নারায়নগঞ্জের বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল হক বাচ্চু হত্যার ক্লু লেস খুনের রহস্য উদঘাটন হতে শুরু করে দেশের ব্যাংক ডাকাত আটক, বাংলাদেশের প্রথম মরণ নেশা হেরোইনের চালান আটক, আমেরিকার এ্যাম্বাসেডরের খোয়া যাওয়া মালামাল কয়েক ঘন্টার মধ্যেই উদ্ধার, অপহরকারী চক্র আটক হতে শুরু করে সব ধরণের অপরাধী আটকে এসি আকরামের রয়েছে সাফল্যের খ্যাতি। 

সর্বক্ষনই অপরাধী ধরার নেশায় মেতে থাকতেন তিনি। তাই পুলিশ প্রশাসনে এসি আকরাম একজন কাজ পাগলা অফিসার হিসেবে পরিচিত ছিলেন।  অপরাধী আটকে কারও তদ্বিরই তিনি শুনতেন না। হোক না তিনি মন্ত্রী কিংবা পুলিশের আইজিপি। অপরাধীকে তিনি একজন অপরাধী হিসেবেই দেখতেন। কার ভাই, কার আত্মীয় এ গুলো তার কাছে বিবেচ্য হতো না। তাই তাকে ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে হত্যায় অভিযুক্ত হয়ে কারাবরণও করতে হয়েছিলো। অপরাধীদের সঙ্গে আপোষহীনতা ও অপরাধী ধরার নেশায়ই তার চাকরি জীবনের শেষ সময়ে তারই ডিপার্টমেন্টের কতিপয় ফাঁকিবাজ  অথর্বদের চক্ষুশূলের কারণ হয়ে দাড়িয়েছিলেন ।

এসি আকরাম একাধিক বার পুলিশের সর্বোচ্চ প্রেসিডেন্ট ও আইজিপি পদক পেয়েছেন। যার মধ্যে পুলিশের সর্বোচ্চ পদক, বাংলাদেশ পুলিশ পদক দুইবার, দ্বিতীয় প্রেসিডেন্ট পুলিশ পদকও দুইবার, জিয়াউর রহমান, এরশাদ, বেগম খালেদা জিয়া ও শেখ হাসিনার আমলে পরপর  চার সরকারের আমলেই বীরত্বের পদক পেয়েছিলে তিনি। এর বেশী পাওয়ারও আর সুযোগ নেই। আইজিপি ব্যাজ কয়েক বার (এটা জাতীয় পুরুষ্কার নয় )। বিভাগীয় পুরুষ্কার অনেকবার। যা এ যাবৎ বাংলাদেশে আর কোন অফিসারই পান নাই। 

৯০ দশেকের শেষ ভাগে এসি আকরাম একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র রুবেল হত্যা মামলায় ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে কারাবরণ করেন। নিম্ন আদালতে দন্ডিত হলেও উচ্চ আদালতে আপিল করে আইনী প্রক্রিয়ায় নিজেকে নির্দোষ ও ষড়যন্ত্রের শিকার প্রমাণ করে তিনি বেকসুর খালাস পান। 

দেশের অপরাধী পাকড়াও, ক্লু লেস মামলার রহস্য উদঘাটনের এই মুকুট হীন সম্রাট এসি আকরাম টাঙ্গাইলের নিজ জন্মভূমিতে একজন জনবান্ধব, শিক্ষানুরাগী, সমাজসেবক ও দানবীর হিসেবেই পরিচিত। পুলিশে চাকরির সুবাদে অনেক মন্ত্রী-এমপি এসি আকরামকে একজন সৎ কাজ পাগলা অফিসার হিসেবে স্নেহ করতেন এবং ভালবাসতেন। অনেক মন্ত্রীই তার কাজের সাফল্যে কাছে ডেকে জানতে চাইতেন আপনি কি চান বলুন? এমন প্রশ্নের সাফ জবাব দিতেন, আমার কাজের মূল্যায়ন ও স্বীকৃতিতেই খুশি। এরপর কিছু চাওয়ার কথা বলা হলে তিনি মন্ত্রীদের বলতেন, তার জন্মভূমি টাঙ্গাইল সদরের নিজ গ্রাম হুগড়ার মানুষের সমস্যার কথা। যেখানে বিদ্যুৎএর আলো, নেই কোন হাসপাতাল, নদীতে নেই কোন ব্রীজ, নেই ভালোমানের কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, নেই মাদ্রাসা। মন্ত্রী কিংবা এমপি কেউ তাদের কাছে এসি আকরামকে কিছু চাইতে বললে, তিনি নদীতে ব্রীজ, আলোহীন অন্ধকার গ্রামকে আলোকিত করতে বিদ্যুৎ লাইন স্থাপন, জ্ঞানের  আলোকে আলোকিত করতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চাইতেন। এভাবেই তিনি তার গ্রাম হুগরা ইউনিয়ন বিদ্যুতেরআলোকে আলোকিত করেছেন। নদীতে ব্রীজ নির্মাণ করিয়েছেন। নিজ অর্থায়নে স্কুল, মাদ্রাসা, মসজিদ নির্মাণ করেছেন। পুলিশে একজন সৎ, কর্মঠ পরিশ্রমি কাজ পাগল কর্মকতা হিসেবে পরিচিতির মূলকারণ পারিবারিক ঐতিহ্য।

টাঙ্গাইল সদর উপজেলার হুগড়া গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে তার জন্ম। তার পিতা মরহুম মৌলভী হাবিবুর রহমান। মাতা মরহুমা খাদিজা বেগম। মৌলভী হাবিবুর রহমান ব্রিটিশ আমলে বিএ পাস করে খাদ্য বিভাগে ইন্সপেক্টর হিসেবে সরকারি চাকরিতে যোগদান করেন। চল্লিশ দশকে ভারতবর্ষে হিন্দু মুসলিম রায়টকালিন সময়ে  হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর নির্দেশে মুসলিম হত্যার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। ১৯৪৭এর ১৪ আগস্ট দেশ বিভাগের পর তিনি পূর্ব পাকিস্তানে জন্মভূমিতে ফিরে এসে সরকারি চাকুরিতে আবারও যোগদান করেন। সেই সময় টাঙ্গাইলের পশ্চিমাঞ্চলে কছিম ডাকাতের অত্যাচারে মানুষ অতিষ্ঠ ছিলো। কছিম ডাকাতের বিরুদ্ধে আওয়াজ তোলার কেউ ছিলো না। এলাকার কিছু গণ্যমান্য ব্যক্তি মৌলভী হাবিবুর রহমানের কাছে গিয়ে কছিম ডাকাতের সব অপকর্ম তুলে ধরেন। সব ঘটনা শুনে তিনি মর্মাহত ব্যথিত হন। গ্রামবাসী ও গণমান্য ব্যক্তিদের  অনুরোধে মৌলভী হাবিবর রহমান সরকারি চাকুরি হতে ইস্তফা দিয়ে নিজ গ্রাম হুগড়াতে স্হায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন এবং কছিম ডাকাতের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে গ্রামবাসীদের সংঘটিত করেন।  তিনি সফলও হন। কছিম ডাকাতকে ধরে সরকারের কাছে সোপর্দ করেন। তার সাহসিকতাপূর্ণ এ কাজের জন্য পাকিস্তান  সরকার তাঁকে বীর উপাধি দিয়ে একটি দোনালা বন্দুক উপহার দেন। তাঁর সুনাম ও সাহসিকতার খ্যাতি গোটা টাংঙ্গাইলে ছড়িয়ে পড়ে। এরপর গ্রামবাসী বীর মৌলভী হাবিবুর রহমানকে নির্বাচনে করে জনপ্রতিনিধিত্ব করার অনুরোধ করেন। গ্রামবাসীর আহব্বানে সাড়া দিয়ে তিনি মেম্বার নির্বাচনে  প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে বিপুল ভোটে হুগড়া ইউনিয়নের মেম্বার নির্বাচিত হন। ওই বুনিয়াদি গনতন্ত্রের কারণে প্রথমে মেম্বার নির্বাচন ও পরে মেম্বারদের ভোটে চেয়ারম্যান নির্বাচন করতে হতো। জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণে পরবর্তীতে হুগড়া ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রাম নতুন কাকুয়া ইউনিয়নে যুক্ত হলেও হুগড়া ইউনিয়ন বহাল থাকে পুরনো অবস্থানেই।  এরপর  জনগণের অনুরোধে মৌলভী হাবিবুর রহমান হুগড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যানও পদে প্রতিদ্বন্দিতা করে বিপুল ভোটে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তিনি টাংগাইল সদরের এই ইউনিয়নের জনপ্রিয় একজন ব্যক্তি হওয়া সত্বেও  কোন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত হননি।  ৭১এ মুক্তিযুদ্ধকালিন সময়ে তিনি স্বাধীনতার পক্ষে গ্রামবাসীদের সাহস যুগিয়ে সংঘটিত রেখেছিলেন। ১৯৭৩ সালে স্বাধীনতার পর প্রথম  ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হন।  ক্ষমতাসীন আওয়ামীলীগ সরকারের মনোনীত প্রার্থীকে বিপুল ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করে  আবারও  চেয়ারম্যান হন।  দেশপ্রেমিক এই বীর যতদিন বেঁচে ছিলেন, ততদিন তাঁর বিরুদ্ধে প্রার্থী হয়ে কেউ জয়ী হতে পারেননি। তার এ বিজয়ের  কারণ নিজ জন্মভূমি  হুগড়া ইউনিয়নবাসীর প্রতি অঘাধ ভালোবাসা। গ্রামবাসীর দুঃখে সুখে পাশে থাকতেন। খাদ্য বিভাগের  সরকারি চাকরির লোভ লালসা ত্যাগ করে তিনি গ্রামবাসীর সেবায় নিজকে নিয়োজিত করেছিলেন। গ্রামে তিনি একজন ন্যায় বিচারক ও ধার্মিক ব্যক্তি হিসেবে মানুষের হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছিলেন। 

টাংগাইলের এই মহান ব্যক্তি মৌলভী হাবিবুর রহমানের তৃতীয় পুত্র আলহাজ মো. আকরাম হোসাইন। অন্যায়ের প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ এবং ন্যায় বিচারক পিতা মৌলভী হাবিবু রহমানের  মতো ছোটবেলা থেকেই দুরন্ত সাহসি ছিলেন এসি আকরামও।  ১৯৬৯ সালে তরুণ আকরাম হোসাইন চরাঞ্চলে চোর ডাকাত দমন আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন। তখন দেশে গণআন্দোলন চলছিলো। তরুণ বয়সেই আকরাম হোসাইন চোর ডাকাত দমন করে চরবাসীকে রক্ষা করেন। পরবর্তীতে তিনি পুলিশ বাহিনীতে যোগদান করেন। পুলিশ বাহিনীতে দায়িত্ব পালনকালে তিনি সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার করতে অদম্য সাহসের পরিচয় দেন। দেশের টপ সন্ত্রাসীরা তার নাম শুনলে আতঙ্কে কেঁপে উঠতেন। সাহসি পুলিশ অফিসার হিসেবে সারাদেশে তার নাম ছড়িয়ে পড়ে। সরকার ২৩জন শীর্ষ সন্ত্রাসীকে ধরার জন্য পুরস্কার ঘোষণা করেছিলেন এর ১৭ জনকে একাই এসি আকরাম হোসাইন গ্রেফতার করেছিলেন তিনি। সেই সন্ত্রাসীরা কেউ কেউ এখনো জেলে আছে। আবার কারো ফাঁসি হয়েছে। আবার কেউ বর্তমান সরকারের নির্বাহী আদেশে মুক্তি পেয়েছেন।

৯০দশকের শেষভাগে  পুলিশের একজন উর্ধ্বতন  কর্মকর্তা এসি আকরামকে অফিসে ডেকে নিয়ে গ্রেফতারকৃত এক কুখ্যাত সন্ত্রাসীকে ছেড়ে দিতে বললে, এসি আকরাম তার অন্যায় আদেশ মানেননি। এতে সর্বোচ্চ পুলিশ কর্মকর্তা এসি আকরামের ওপর নাখোশ হন। এই ঘটনার ১৫ দিন পরই রুবেল হত্যার ঘটনা ঘটে। তখন এসি আকরাম ছুটিতে ছিলেন। তারপরও তাকে রুবেল হত্যা মামলার ১নং আসামী কর হয়েছিলো। সন্ত্রাসীদের গডফাদার ও ডিপার্টমেন্টের কতিপয় কর্মকর্তা তাকে ফাঁসাতে আদাজল খেয়ে নেমেছিলেন। বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় তার সম্পর্কে ভুল তথ্য দিয়ে সংবাদ ছাপানো হয়েছিলো। নিন্ম আদালতে তাকে যাবজ্জীবন সাজা দেয়া হলে তিনিআদালতের রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন। হাইকোর্ট তাকে বেকসুর খালাস দেয়। দীর্ঘ ১৪ বছর কারাবাসের পর আইনী প্রক্রিয়ায় তিনি  মুক্তি পান। কারাগারে থাকাকালে তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন সংস্থা তদন্ত করে কোনো অবৈধ সম্পদের সন্ধানও পায়নি। তিনি সব ষড়যন্ত্রের জালছিন্ন করে তার বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দাঁতভাঙ্গা জবাব দিয়েছিলেন আইনী প্রক্রিয়ায়। দেশের এতো শীর্ষ সন্ত্রাসীদের আটক করে জেলে পাঠালেও কারাগারে সব সন্ত্রাসী তাকে সম্মান ও শ্রদ্ধা দেখিয়েছেন তার সততার কারনে। দীর্ঘ ১৪ বছর কারাবাসে ডায়াবেটিস, হাইপ্রেশারের কারণে তার কিডনি অকেজো হয়ে যায়। মুক্তি পেয়ে দেহে কিডনি প্রতিস্থাপন করে লাখ মানুষের দোয়া ও ভালোবাসায়  বেঁচে ছিলেন।এ বছর ১৬ জুলাই তিনি ইন্তেকাল করেন।  তিনি নিজ গ্রামে এলাকায় হাবিব কাদের উচ্চ বিদ্যালয়, হুগড়া বেগুনটাল দাখিল মাদ্রাসা সহ বহু ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেছেন। শ্যামারঘাট ব্রীজ, টাঙ্গাইল হুগড়া সড়ক, বিদ্যুৎ সংযোগ স্থাপন, সরকারি হাসপাতাল, সরকারি ইউনিয়ন ভূমি অফিস, ইউনিয়ন পরিষদ ভবন স্থাপনের ক্ষেত্রে তার অবদান বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।


চোখ রাখুন সিটিজি সংবাদ ডট কম এক্সক্লুসিভেঃ এসি আকরামের জবানবন্দি


image
image

রিলেটেড নিউজ

Los Angeles

২২:৪১, সেপ্টেম্বর ১৩, ২০২১

এসি আকরামের জবানবন্দিঃ কয়েক ঘন্টার মধ্যেই তাপস খুনের আসামী গ্রেপ্তার


Los Angeles

১৭:৩৬, সেপ্টেম্বর ১২, ২০২১

এসি আকরামের জবানবন্দিঃ ইমদু গ্রেপ্তারে বেরিয়ে আসলো অপরাধ জগতের লোমহর্ষক ঘটনা


Los Angeles

২০:২৯, সেপ্টেম্বর ১০, ২০২১

এসি আকরামের জবানবন্দিঃ শেষ সময়ে ভয়ংকর ইমদু অসহায় হয়ে পড়েছিলেন


Los Angeles

১৬:২৫, সেপ্টেম্বর ৯, ২০২১

এসি আকরামের জবানবন্দিঃ ২২ খুনের মামলার আসামি ছিলেন কুখ্যাত ইমদু


Los Angeles

২০:০৫, সেপ্টেম্বর ৮, ২০২১

এসি আকরামের জবানবন্দিঃ ইমদু এক ভয়ংকর খুনীর নাম


Los Angeles

১৮:৩৭, সেপ্টেম্বর ৫, ২০২১

এসি আকরামের জবানবন্দিঃ পুরান ঢাকার এক মূর্তিমান আতংকের নাম গালকাটা কামাল


image
image